Close Menu
  • মূলপাতা
  • শিক্ষা
  • মানসিক স্বাস্থ্য
  • ক্যারিকুলাম
  • Privacy Policy
  • Terms of Service
  • আমাদের সম্পর্কে
  • যোগাযোগ

Subscribe to Updates

Get the latest creative news from FooBar about art, design and business.

What's Hot

স্বাস্থ্য সুরক্ষায় নিজের ও অন্যের প্রতি নিজের সক্রিয় ভূমিকার একটি চিত্র

November 21, 2023

প্রাণী সংরক্ষণে মানুষের করণীয় আলোচনা ও উপস্থাপনা

November 21, 2023

দৈনন্দিন ব্যবহার্য বিভিন্ন প্রযুক্তির ধরণ ও কাজ অনুসন্ধান এবং ব্যবহারের নীতিমালা তৈরি

November 20, 2023
Facebook X (Twitter) Instagram
Facebook X (Twitter) Instagram
SWOPNO IshkoolSWOPNO Ishkool
Subscribe
  • মূলপাতা
  • শিক্ষা
  • মানসিক স্বাস্থ্য
  • ক্যারিকুলাম
  • Privacy Policy
  • Terms of Service
  • আমাদের সম্পর্কে
  • যোগাযোগ
SWOPNO IshkoolSWOPNO Ishkool
Home » দৈনন্দিন ব্যবহার্য বিভিন্ন প্রযুক্তির ধরণ ও কাজ অনুসন্ধান এবং ব্যবহারের নীতিমালা তৈরি
Class Six Assignment

দৈনন্দিন ব্যবহার্য বিভিন্ন প্রযুক্তির ধরণ ও কাজ অনুসন্ধান এবং ব্যবহারের নীতিমালা তৈরি

আনসার আহাম্মদ ভূঁইয়াBy আনসার আহাম্মদ ভূঁইয়াNovember 20, 2023Updated:November 21, 20231 Comment15 Mins Read
Share Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Reddit Telegram Email

ষষ্ঠ শ্রেণি বিজ্ঞান বিষয়ে আজ দৈনন্দিন ব্যবহার্য বিভিন্ন প্রযুক্তির ধরণ ও কাজ অনুসন্ধান এবং সেগুলো যথাযথ ব্যবহারের নীতিমালা তৈরি বিষয়ে জানবো আজ। এটি তাদের বাৎসরিক সামষ্টিক মূল্যায়ন বা বার্ষিক পরীক্ষায় বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট হিসেবে নির্ধারণ করা হয়েছে।

৬ষ্ঠ শ্রেণির ২০২৩ সালের সিলেবাস অনুযায়ী তারা সারাবছর বিজ্ঞান বিষয়ে বিভিন্ন অধ্যয় থেকে অধ্যয়ন করেছে। এখন শিক্ষার্থীরা এনসিটিবি’র প্রকাশিত নির্দেশনা অনুসরণ করে তারা বার্ষিক পরীক্ষায় অংশ নিবে।

অন্যন্য বিষয়গুলোর মত এই বিষয়েও তারা তিন দিনের সেশন এর মাধ্যমে বিভিন্ন কাজ করার মাধ্যমে দৈনন্দিন ব্যবহার্য বিভিন্ন প্রযুক্তির ধরণ ও কাজ অনুসন্ধান এবং সেগুলো যথাযথ ব্যবহারের নীতিমালা তৈরি করবে।

পূর্বে তারা ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির বার্ষিক সামষ্টিক মূল্যায়ন সময়সূচি ও নিয়মকানুন এর আলোকে ইসলাম শিক্ষা বিষয়ে সদয় ও দায়িত্বশীল আচরণ বিষয়ে স্ক্রিপ্ট তৈরি করে ভূমিকাভিনয় অ্যাসাইনমেন্ট করেছে। এর ধারাবাহিকতায় আজ ২১ নভেম্বর ২০২৩ বিজ্ঞান বিষয়ের নির্ধারিত কাজ করবে।

সূচীপত্র

  • 1 দৈনন্দিন ব্যবহার্য বিভিন্ন প্রযুক্তি
  • 2 ষষ্ঠ শ্রেণি বিজ্ঞান বাৎসরিক মূল্যায়ন অ্যাসাইনমেন্ট ২০২৩
  • 3 ৬ষ্ঠ শ্রেণি বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান ২০২৩
  • 4 স্কুল ও বাড়িতে ব্যবহৃত প্রযুক্তি
  • 5 প্রযুক্তিপণ্য ব্যবহারের নীতিমালা তৈরি
    • 5.1 ধাপ ১: লক্ষ্য নির্ধারণ
    • 5.2 ধাপ ২: উদ্দেশ্য নির্ধারণ
    • 5.3 ধাপ ৩: নীতিমালা প্রণয়ন
    • 5.4 ধাপ ৪: নীতিমালা বাস্তবায়ন
    • 5.5 ধাপ ৫: মূল্যায়ন
  • 6 মোবাইল ফোন ব্যবহারের নীতিমালা
    • 6.1 নীতিমালা
    • 6.2 ব্যক্তিগত ব্যবহার
    • 6.3 শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে
    • 6.4 কর্মক্ষেত্রে
    • 6.5 সমাজে
    • 6.6 পরিবেশগত প্রভাব
  • 7 টেলিভিশন ব্যবহারের নীতিমালা
    • 7.1 নীতিমালা
    • 7.2 ব্যক্তিগত ব্যবহার:
    • 7.3 শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে:
    • 7.4 কর্মক্ষেত্রে
    • 7.5 সমাজে:
    • 7.6 পরিবেশগত প্রভাব
    • 7.7 উপসংহার
  • 8 কম্পিউটার ব্যবহারের নীতিমালা
    • 8.1 নীতিমালা
  • 9 ফ্রিজ ব্যবহারের নীতিমালা
    • 9.1 ইতিবাচক প্রভাব
    • 9.2 নেতিবাচক প্রভাব
    • 9.3 নীতিমালা
  • 10 মাল্টিমিডিয়া ডিভাইস ব্যবহারের নীতিমালা
    • 10.1 নীতিমালা
    • 10.2 পরিবেশগত প্রভাব
    • 10.3 উপসংহার

দৈনন্দিন ব্যবহার্য বিভিন্ন প্রযুক্তি

আমরা প্রতিনিয়তই বিভিন্ন প্রযুক্তি ব্যবহার করি। বর্তমান সময়ে প্রযুক্তি ছাড়া আমাদের একটি মুহুর্তই কল্পনা করা যায়না। দৈনন্দিন ব্যবহার্য বিভিন্ন প্রযুক্তি ব্যবহারে আমাদের সচেতন হওয়া উচিত এবং নীতিমালা প্রণয়ন প্রয়োজন।

ছাত্র-ছাত্রীদের প্রযুক্তি পণ্য সঠিকভাবে ব্যবহারের অভ্যস্ত করতে এবং সচেতন ব্যবহার নিশ্চিত করতে দৈনন্দিন ব্যবহার্য বিভিন্ন প্রযুক্তি ধরণ ও কাজ অনুসন্ধান এবং ব্যবহারের নীতিমালা তৈরি করা শেখানো হবে।

দৈনন্দিন ব্যবহার্য বিভিন্ন প্রযুক্তির ধরণ ও কাজ অনুসন্ধান এবং ব্যবহারের নীতিমালা তৈরি

ষষ্ঠ শ্রেণি বিজ্ঞান বাৎসরিক মূল্যায়ন অ্যাসাইনমেন্ট ২০২৩

ষাণ্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়নের মতই শিক্ষার্থীরা বিজ্ঞান বিষয়ের বার্ষিক পরীক্ষায় নির্ধারিত পদ্ধতি অনুসরণ করে ধাপে ধাপে অ্যাসাইনমেন্ট এর কাজগুলো করবে।

ছাত্র-ছাত্রীরা প্রথমে দুটো প্রস্তুতিমূলক সেশন করবে এবং একটি চূড়ান্ত সেশন এর মধ্যমে দৈনন্দিন ব্যবহার্য বিভিন্ন প্রযুক্তির ধরণ ও কাজ অনুসন্ধান এবং ব্যবহারের নীতিমালা তৈরি করবে।

০৯ নভেম্বর ২০২৩ প্রথম সেশন, ১৫ নভেম্বর ২০২৩ দ্বিতীয় সেশন এবং ২১ নভেম্বর ২০২৩ শেষ বা তৃতীয় সেশন এর মধ্যমে বিজ্ঞান বিষয়ে ফাইনাল অ্যাসাইনমেন্ট হবে।

নিচের ছকে তোমাদের জন্য ষষ্ঠ শ্রেণি বিজ্ঞান বাৎসরিক মূল্যায়ন অ্যাসাইনমেন্ট ২০২৩ সেশন ভিত্তিক কার্যক্রম দেওয়া হল–

সেশনতারিখকাজের বিবরণ
প্রথম০৯-১১-২০২৩কাজ-১: স্কুলে ও বাড়িতে কী কী প্রযুক্তি ব্যবহৃত হয় তার তালিকা;
কাজ-২: নির্ধারিত প্রযুক্তির গঠণ সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ;
কাজ-৩: জ্বালানি প্রয়োজন হয়, আর কোনগুলো জ্বালানি ছাড়াই কাজ করে সেগুলোকে আলাদা করে দুইটি পৃথক তালিকা তৈরি;
দ্বিতীয়১৫-১১-২০২৩কাজ-১: নির্ধারিত প্রযুক্তির মডেল বা নকশা তৈরি এবং কার্যপদ্ধতির প্রবাহচিত্র উপস্থাপন;
কাজ-২: প্রযুক্তি ব্যবহারের বিভিন্ন দিক বিশ্লেষণ করে সেগুলোর পরিবেশগত প্রভাব অনুসন্ধান;
তৃতীয়২১-১১-২০২৩কাজ-১: নির্ধারিত প্রযুক্তি দুইটির যথাযথ ব্যবহারের নীতিমালা তৈরি;

৬ষ্ঠ শ্রেণি বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান ২০২৩

এই পর্যায়ে তোমাদের জন্য ৬ষ্ঠ শ্রেণি বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান ২০২৩ নমুনা দিব। এর মাধ্যমে তোমরা তৃতীয় দিবসে নির্ধারিত প্রযুক্তি ব্যবহারের নীতিমালা কিভাবে তৈরি করবে তা জানতে পারবে।

মনে রাখবে, তৃতীয় সেশনের শুরুর ৩০ মিনিট শিক্ষার্থীরা তাদের সংগৃহীত তথ্য বিশ্লেষণ করবে এবং নির্ধারিত প্রযুক্তি দুইটির যথাযথ ব্যবহারের নীতিমালা তৈরি করতে হবে।

এই নীতিমালায় প্রযুক্তি ব্যবহারের ফলাফল বিশ্লেষণ করে এদের ইতিবাচক ও নেতিবাচক প্রয়োগ সম্পর্কে সুস্পষ্ট নির্দেশনা উল্লেখ করবো। একইসঙ্গে, তোমরা পরিবেশের উপর এসব প্রযুক্তির প্রভাব বিশ্লেষণ করবে, একইসাথে মানবস্বাস্থ্যের উপরে এদের প্রভাবও আলোচনা করবে।

পরিবেশগত প্রভাব বিশ্লেষণ করতে গিয়ে বিভিন্ন ধরনের জ্বালানির ব্যবহার আলোচনা করবে, এবং জ্বালানির অপচয়/অপব্যবহার হচ্ছে কিনা বা হলে কেনো হচ্ছে তাও খুঁজে দেখবে।

তাহলে চলো এবার আমরা দৈনন্দিন ব্যবহার্য বিভিন্ন প্রযুক্তির ধরণ ও কাজ অনুসন্ধান এবং ব্যবহারের নীতিমালা তৈরি করি। আমাদের সাথেই থাকো।

স্কুল ও বাড়িতে ব্যবহৃত প্রযুক্তি

প্রযুক্তির ধরনউদাহরণজীবনকে সহজ করে যেভাবেজীবনকে সমৃদ্ধ করে যেভাবে
যোগাযোগ প্রযুক্তিমোবাইল ফোন, ইন্টারনেট, টেলিভিশন, রেডিওদূরবর্তী লোকেদের সাথে যোগাযোগ করা সহজ করে তোলেবিশ্ব সম্পর্কে আরও জানতে সহায়তা করে
পরিবহন প্রযুক্তিগাড়ি, বাস, ট্রেন, বিমানএক স্থান থেকে অন্য স্থানে দ্রুত ও সহজে যাওয়া সহজ করে তোলেনতুন জায়গা অন্বেষণ করতে সহায়তা করে
বিদ্যুৎ প্রযুক্তিলাইট, ফ্যান, ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতিজীবনযাত্রাকে আরও আরামদায়ক করে তোলেজীবনকে আরও সুন্দর করে তোলে
খাদ্য প্রযুক্তিফ্রিজ, মাইক্রোওয়েভ, রান্নাঘরের অন্যান্য যন্ত্রপাতিখাদ্য সংরক্ষণ ও রান্না করা সহজ করে তোলেনতুন খাবার আবিষ্কার করতে সহায়তা করে
স্বাস্থ্য প্রযুক্তিটেলিমেডিসিন, ডিজিটাল স্বাস্থ্যসেবাস্বাস্থ্যসেবা পেতে সহজতর করে তোলেসুস্থ জীবনযাপন করতে সহায়তা করে
শিক্ষা প্রযুক্তিকম্পিউটার, ইন্টারনেট, মাল্টিমিডিয়া ডিভাইসশিক্ষা গ্রহণকে আরও সহজতর করে তোলেনতুন দক্ষতা অর্জন করতে সহায়তা করে
বিনোদন প্রযুক্তিটিভি, মোবাইল ফোন, কম্পিউটার গেমবিনোদন গ্রহণের সুযোগ প্রদান করেঅবসর সময়কে আরও আনন্দদায়ক করে তোলে

প্রযুক্তিপণ্য ব্যবহারের নীতিমালা তৈরি

প্রযুক্তিপণ্য ব্যবহারের নীতিমালা তৈরির জন্য নিম্নলিখিত ধাপগুলো অনুসরণ করা যেতে পারে:

ধাপ ১: লক্ষ্য নির্ধারণ

প্রথমেই প্রযুক্তিপণ্য ব্যবহারের নীতিমালার লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হবে। এই নীতিমালা কী উদ্দেশ্যে প্রণয়ন করা হবে, তা স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে।

উদাহরণস্বরূপ, নীতিমালাটি শিক্ষার্থীদের জন্য প্রণয়ন করা হলে, এর লক্ষ্য হতে পারে শিক্ষার্থীদের সুস্থ ও নিরাপদভাবে প্রযুক্তিপণ্য ব্যবহারে সহায়তা করা।

ধাপ ২: উদ্দেশ্য নির্ধারণ

লক্ষ্য নির্ধারণের পর, নীতিমালার উদ্দেশ্য নির্ধারণ করতে হবে। এই উদ্দেশ্যগুলো নীতিমালার লক্ষ্য অর্জনে সহায়তা করবে। উদাহরণস্বরূপ, শিক্ষার্থীদের জন্য প্রণয়ন করা নীতিমালায় নিম্নলিখিত উদ্দেশ্যগুলো উল্লেখ করা যেতে পারে:

১. শিক্ষার্থীদের প্রযুক্তিপণ্যের সুবিধা ও ঝুঁকি সম্পর্কে সচেতন করা

২. শিক্ষার্থীদের প্রযুক্তিপণ্য ব্যবহারে নৈতিকতা ও নিয়মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে উৎসাহিত করা

৩. শিক্ষার্থীদের প্রযুক্তিপণ্য ব্যবহারে স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তার বিষয়গুলো নিশ্চিত করা

ধাপ ৩: নীতিমালা প্রণয়ন

উদ্দেশ্য নির্ধারণের পর, নীতিমালা প্রণয়ন করা যেতে পারে। নীতিমালাটি স্পষ্ট, সংক্ষিপ্ত এবং কার্যকর হতে হবে। নীতিমালায় নিম্নলিখিত বিষয়গুলো উল্লেখ করা যেতে পারে:

১. প্রযুক্তিপণ্য ব্যবহারের ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের আচরণবিধি

২. প্রযুক্তিপণ্য ব্যবহারে শিক্ষার্থীদের নিষিদ্ধ কার্যকলাপ

৩. প্রযুক্তিপণ্য ব্যবহারে শিক্ষার্থীদের অধিকার ও সুযোগ-সুবিধা

ধাপ ৪: নীতিমালা বাস্তবায়ন

নীতিমালা প্রণয়নের পর, তা বাস্তবায়ন করতে হবে। নীতিমালা বাস্তবায়নের জন্য শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ প্রদান করা যেতে পারে। এছাড়াও, শিক্ষক ও অভিভাবকদেরও নীতিমালা সম্পর্কে অবগত করতে হবে।

ধাপ ৫: মূল্যায়ন

নীতিমালা বাস্তবায়নের পর, তা মূল্যায়ন করতে হবে। মূল্যায়নের মাধ্যমে নীতিমালা কতটা কার্যকর তা নির্ধারণ করা যেতে পারে। মূল্যায়নের ফলাফলের ভিত্তিতে নীতিমালায় প্রয়োজনীয় পরিবর্তন বা সংশোধন করা যেতে পারে।

প্রযুক্তিপণ্য ব্যবহারের নীতিমালা তৈরির ক্ষেত্রে নিম্নলিখিত বিষয়গুলো বিবেচনা করা যেতে পারে:

ক. নীতিমালাটি শিক্ষার্থীদের বয়স ও বিকাশের পর্যায় অনুযায়ী তৈরি করতে হবে।

খ. নীতিমালাটি সহজবোধ্য এবং বাস্তবায়নযোগ্য হতে হবে।

গ. নীতিমালাটি আপ-টু-ডেট রাখতে হবে, যাতে প্রযুক্তির পরিবর্তনের সাথে সাথে তা সামঞ্জস্যপূর্ণ থাকে।

প্রযুক্তিপণ্য ব্যবহারের নীতিমালা তৈরির মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের প্রযুক্তিপণ্য ব্যবহারে সচেতন ও দায়িত্বশীল হতে সহায়তা করা সম্ভব।

মোবাইল ফোন ব্যবহারের নীতিমালা

সূচনা: মোবাইল ফোন একটি অপরিহার্য প্রযুক্তি যা আমাদের জীবনের সকল ক্ষেত্রে প্রভাব ফেলেছে। যোগাযোগ, শিক্ষা, ব্যবসা, বিনোদন, এবং আরও অনেক ক্ষেত্রে মোবাইল ফোন ব্যবহার করা হয়। মোবাইল ফোনের ব্যবহারের ফলে অনেক ইতিবাচক প্রভাবও রয়েছে, যেমন:

১. যোগাযোগের সুবিধা বৃদ্ধি

২. তথ্যের সহজলভ্যতা

৩. ব্যবসা-বাণিজ্যের সম্প্রসারণ

৪. শিক্ষার মানোন্নয়ন

৫. বিনোদনের সুযোগ বৃদ্ধি

তবে, মোবাইল ফোনের ব্যবহারের কিছু নেতিবাচক প্রভাবও রয়েছে, যেমন:

ক. আসক্তি, খ. মানসিক স্বাস্থ্যের সমস্যা, গ. চোখের সমস্যা, ঘ. মানসিক চাপ বৃদ্ধি, ঙ. পরিবেশ দূষণ;

নীতিমালা

মোবাইল ফোনের ইতিবাচক প্রভাব বৃদ্ধি এবং নেতিবাচক প্রভাব হ্রাস করার জন্য নিম্নলিখিত নীতিমালাগুলি অনুসরণ করা উচিত:

ব্যক্তিগত ব্যবহার

১. মোবাইল ফোন ব্যবহারের সময় নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখা উচিত।

২. মোবাইল ফোন ব্যবহারের সময় অন্যদের সাথে কথা বলা বা কাজ করা থেকে বিরত থাকা উচিত।

৩. রাস্তা পার হওয়া, গাড়ি চালানো, বা কাজের জন্য মনোযোগ প্রয়োজন এমন কোনও সময় মোবাইল ফোন ব্যবহার করা উচিত নয়।

৪. মোবাইল ফোন ব্যবহারের সময় চোখের স্বাস্থ্যের যত্ন নেওয়া উচিত।

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে

১. শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীদের মোবাইল ফোন ব্যবহারের নিয়ম-কানুন সম্পর্কে অবহিত করা উচিত।

২. শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মোবাইল ফোন ব্যবহারের সময় শিক্ষার্থীদের মনোযোগ বিঘ্নিত হওয়ার ঝুঁকি কমাতে পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।

কর্মক্ষেত্রে

১. কর্মক্ষেত্রে মোবাইল ফোন ব্যবহারের নিয়ম-কানুন প্রণয়ন করা উচিত।

২. কর্মক্ষেত্রে মোবাইল ফোন ব্যবহারের সময় কর্মচারীদের কাজের ক্ষতি হওয়ার ঝুঁকি কমাতে পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।

সমাজে

ক. মোবাইল ফোনের অপব্যবহার রোধে সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি করা উচিত।

খ. মোবাইল ফোনের ব্যবহারের মাধ্যমে মানসিক স্বাস্থ্যের সমস্যা হওয়ার ঝুঁকি সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করা উচিত।

পরিবেশগত প্রভাব

মোবাইল ফোনের উৎপাদন, ব্যবহার, এবং নিষ্পত্তি প্রক্রিয়া পরিবেশের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। মোবাইল ফোনের উৎপাদন প্রক্রিয়ায় বিভিন্ন ধরনের জ্বালানি ব্যবহার করা হয়, যা পরিবেশ দূষণের কারণ হয়।

মোবাইল ফোনের ব্যবহারের সময়ও বিদ্যুৎ ব্যবহার হয়, যা পরিবেশের উপর চাপ সৃষ্টি করে। মোবাইল ফোন ব্যবহারের পর নিষ্পত্তি করার সময়ও বিভিন্ন ধরনের দূষক পদার্থ পরিবেশে ছেড়ে দেওয়া হয়।

এই প্রভাবগুলি হ্রাস করার জন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি নেওয়া যেতে পারে:

উৎপাদন:

১. মোবাইল ফোনের উৎপাদন প্রক্রিয়ার দক্ষতা বৃদ্ধি করা।

২. পরিবেশবান্ধব উপকরণ ব্যবহার করা।

ব্যবহার:

১. দীর্ঘস্থায়ী এবং পুনর্ব্যবহারযোগ্য মোবাইল ফোন ব্যবহার করা।

নিষ্পত্তি:

মোবাইল ফোনগুলি সঠিকভাবে নিষ্পত্তি করা।

উপসংহার

মোবাইল ফোন একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তি যা আমাদের জীবনের সকল ক্ষেত্রে প্রভাব ফেলে। মোবাইল ফোনের ইতিবাচক প্রভাব বৃদ্ধি এবং নেতিবাচক প্রভাব হ্রাস করার জন্য সচেতনতা বৃদ্ধি এবং পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি।

টেলিভিশন ব্যবহারের নীতিমালা

সূচনা: টেলিভিশন একটি জনপ্রিয় বিনোদন ও তথ্যমূলক মাধ্যম। এটি আমাদের জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রভাব ফেলেছে। টেলিভিশন ব্যবহারের ফলে অনেক ইতিবাচক প্রভাবও রয়েছে, যেমন:

ক. বিনোদন ও আনন্দের সুযোগ বৃদ্ধি;

খ. তথ্যের সহজলভ্যতা;

গ. সাংস্কৃতিক বিনিময়;

ঘ. শিক্ষার মানোন্নয়ন;

তবে, টেলিভিশন ব্যবহারের কিছু নেতিবাচক প্রভাবও রয়েছে, যেমন:

ক. আসক্তি,

খ. মানসিক স্বাস্থ্যের সমস্যা,

গ. শারীরিক অলসতা,

ঘ. অপরাধমূলক আচরণের ঝুঁকি বৃদ্ধি,

ঙ. পরিবেশ দূষণ;

নীতিমালা

টেলিভিশনের ইতিবাচক প্রভাব বৃদ্ধি এবং নেতিবাচক প্রভাব হ্রাস করার জন্য নিম্নলিখিত নীতিমালাগুলি অনুসরণ করা উচিত:

ব্যক্তিগত ব্যবহার:

১. টেলিভিশন দেখার সময় নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখা উচিত।

২. টেলিভিশন দেখার সময় অন্যদের সাথে কথা বলা বা কাজ করা থেকে বিরত থাকা উচিত।

৩. রাস্তা পার হওয়া, গাড়ি চালানো, বা কাজের জন্য মনোযোগ প্রয়োজন এমন কোনও সময় টেলিভিশন দেখা উচিত নয়।

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে:

১. শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীদের টেলিভিশন দেখার নিয়ম-কানুন সম্পর্কে অবহিত করা উচিত।

২. শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে টেলিভিশন দেখার সময় শিক্ষার্থীদের মনোযোগ বিঘ্নিত হওয়ার ঝুঁকি কমাতে পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।

কর্মক্ষেত্রে

১. কর্মক্ষেত্রে টেলিভিশন দেখার নিয়ম-কানুন প্রণয়ন করা উচিত।

২. কর্মক্ষেত্রে টেলিভিশন দেখার সময় কর্মচারীদের কাজের ক্ষতি হওয়ার ঝুঁকি কমাতে পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।

সমাজে:

ক. টেলিভিশনের অপব্যবহার রোধে সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি করা উচিত।

খ. টেলিভিশনের মাধ্যমে মানসিক স্বাস্থ্যের সমস্যা হওয়ার ঝুঁকি সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করা উচিত।

পরিবেশগত প্রভাব

টেলিভিশনের উৎপাদন, ব্যবহার, এবং নিষ্পত্তি প্রক্রিয়া পরিবেশের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। টেলিভিশনের উৎপাদন প্রক্রিয়ায় বিভিন্ন ধরনের জ্বালানি ব্যবহার করা হয়, যা পরিবেশ দূষণের কারণ হয়।

টেলিভিশনের ব্যবহারের সময়ও বিদ্যুৎ ব্যবহার হয়, যা পরিবেশের উপর চাপ সৃষ্টি করে। টেলিভিশন ব্যবহারের পর নিষ্পত্তি করার সময়ও বিভিন্ন ধরনের দূষক পদার্থ পরিবেশে ছেড়ে দেওয়া হয়।

এই প্রভাবগুলি হ্রাস করার জন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি নেওয়া যেতে পারে:

উৎপাদন:

১. টেলিভিশনের উৎপাদন প্রক্রিয়ার দক্ষতা বৃদ্ধি করা।

২. পরিবেশবান্ধব উপকরণ ব্যবহার করা।

ব্যবহার:

১. টেলিভিশনের ব্যবহারের সময় বিদ্যুৎ অপচয় রোধ করা।

২. টেলিভিশনের ব্যবহারের সময় রিমোট কন্ট্রোল ব্যবহার করা।

৩. টেলিভিশনের ব্যবহারের সময় স্ক্রিনের উজ্জ্বলতা কমানো।

নিষ্পত্তি:

ক. টেলিভিশনগুলি সঠিকভাবে নিষ্পত্তি করা।

উপসংহার

টেলিভিশন একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তি যা আমাদের জীবনের সকল ক্ষেত্রে প্রভাব ফেলে। টেলিভিশনের ইতিবাচক প্রভাব বৃদ্ধি এবং নেতিবাচক প্রভাব হ্রাস করার জন্য সচেতনতা বৃদ্ধি এবং পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি।

কম্পিউটার ব্যবহারের নীতিমালা

সূচনা: কম্পিউটার একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তি যা আমাদের জীবনের সকল ক্ষেত্রে প্রভাব ফেলেছে। এটি শিক্ষা, ব্যবসা, বিনোদন, এবং আরও অনেক ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। কম্পিউটার ব্যবহারের ফলে অনেক ইতিবাচক প্রভাবও রয়েছে, যেমন:

  • শিক্ষার মানোন্নয়ন
  • ব্যবসা-বাণিজ্যের সম্প্রসারণ
  • বিনোদনের সুযোগ বৃদ্ধি
  • তথ্যের সহজলভ্যতা
  • সামাজিক যোগাযোগের সুবিধা বৃদ্ধি

তবে, কম্পিউটার ব্যবহারের কিছু নেতিবাচক প্রভাবও রয়েছে, যেমন:

ক. আসক্তি,

খ. মানসিক স্বাস্থ্যের সমস্যা,

গ. শারীরিক অলসতা,

ঘ. অপরাধমূলক আচরণের ঝুঁকি বৃদ্ধি,

ঙ. পরিবেশ দূষণ;

নীতিমালা

কম্পিউটারের ইতিবাচক প্রভাব বৃদ্ধি এবং নেতিবাচক প্রভাব হ্রাস করার জন্য নিম্নলিখিত নীতিমালাগুলি অনুসরণ করা উচিত:

  • ব্যক্তিগত ব্যবহার:
    • কম্পিউটার ব্যবহারের সময় নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখা উচিত।
    • কম্পিউটার ব্যবহারের সময় অন্যদের সাথে কথা বলা বা কাজ করা থেকে বিরত থাকা উচিত।
    • রাস্তা পার হওয়া, গাড়ি চালানো, বা কাজের জন্য মনোযোগ প্রয়োজন এমন কোনও সময় কম্পিউটার ব্যবহার করা উচিত নয়।
    • কম্পিউটার ব্যবহারের সময় চোখের স্বাস্থ্যের যত্ন নেওয়া উচিত।
  • শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে:
    • শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীদের কম্পিউটার ব্যবহারের নিয়ম-কানুন সম্পর্কে অবহিত করা উচিত।
    • শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটার ব্যবহারের সময় শিক্ষার্থীদের মনোযোগ বিঘ্নিত হওয়ার ঝুঁকি কমাতে পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।
  • কর্মক্ষেত্রে:
    • কর্মক্ষেত্রে কম্পিউটার ব্যবহারের নিয়ম-কানুন প্রণয়ন করা উচিত।
    • কর্মক্ষেত্রে কম্পিউটার ব্যবহারের সময় কর্মচারীদের কাজের ক্ষতি হওয়ার ঝুঁকি কমাতে পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।
  • সমাজে:
    • কম্পিউটারের অপব্যবহার রোধে সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি করা উচিত।
    • কম্পিউটারের মাধ্যমে মানসিক স্বাস্থ্যের সমস্যা হওয়ার ঝুঁকি সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করা উচিত।

পরিবেশগত প্রভাব

কম্পিউটারের উৎপাদন, ব্যবহার, এবং নিষ্পত্তি প্রক্রিয়া পরিবেশের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। কম্পিউটারের উৎপাদন প্রক্রিয়ায় বিভিন্ন ধরনের জ্বালানি ব্যবহার করা হয়, যা পরিবেশ দূষণের কারণ হয়।

কম্পিউটারের ব্যবহারের সময়ও বিদ্যুৎ ব্যবহার হয়, যা পরিবেশের উপর চাপ সৃষ্টি করে। কম্পিউটার ব্যবহারের পর নিষ্পত্তি করার সময়ও বিভিন্ন ধরনের দূষক পদার্থ পরিবেশে ছেড়ে দেওয়া হয়।

এই প্রভাবগুলি হ্রাস করার জন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি নেওয়া যেতে পারে:

  • উৎপাদন:
    • কম্পিউটারের উৎপাদন প্রক্রিয়ার দক্ষতা বৃদ্ধি করা।
    • পরিবেশবান্ধব উপকরণ ব্যবহার করা।
  • ব্যবহার:
    • দীর্ঘস্থায়ী এবং পুনর্ব্যবহারযোগ্য কম্পিউটার ব্যবহার করা।
    • কম্পিউটার ব্যবহারের সময় বিদ্যুৎ অপচয় রোধ করা।
    • কম্পিউটার ব্যবহারের সময় রিমোট কন্ট্রোল ব্যবহার করা।
    • কম্পিউটার ব্যবহারের সময় স্ক্রিনের উজ্জ্বলতা কমানো।
  • নিষ্পত্তি:
    • কম্পিউটারগুলি সঠিকভাবে নিষ্পত্তি করা।

উপসংহার

কম্পিউটার একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তি যা আমাদের জীবনের সকল ক্ষেত্রে প্রভাব ফেলে। কম্পিউটারের ইতিবাচক প্রভাব বৃদ্ধি এবং নেতিবাচক প্রভাব হ্রাস করার জন্য সচেতনতা বৃদ্ধি এবং পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি।

ফ্রিজ ব্যবহারের নীতিমালা

সূচনা: ফ্রিজ একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তি যা আমাদের জীবনের সকল ক্ষেত্রে প্রভাব ফেলে। এটি খাদ্য সংরক্ষণ, স্বাস্থ্যকর খাদ্য গ্রহণ, এবং পরিবেশগত দূষণ রোধে সহায়তা করে।

ইতিবাচক প্রভাব

ফ্রিজের ইতিবাচক প্রভাবগুলির মধ্যে রয়েছে:

  • খাদ্য সংরক্ষণ: ফ্রিজ খাদ্যকে তাজা এবং স্বাস্থ্যকর রাখতে সহায়তা করে। এটি খাদ্য অপচয় হ্রাস করতে এবং খাদ্য নিরাপত্তা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
  • স্বাস্থ্যকর খাদ্য গ্রহণ: ফ্রিজ স্বাস্থ্যকর খাদ্য গ্রহণকে সহজ করে তোলে। এটি ঋতুবদ্ধ ফল এবং শাকসবজি সংরক্ষণ করতে সহায়তা করে, যা পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
  • পরিবেশগত দূষণ রোধ: ফ্রিজ খাদ্যের বর্জ্য হ্রাস করতে সহায়তা করে। এটি পরিবেশগত দূষণ হ্রাস করতে এবং জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় সহায়তা করে।

নেতিবাচক প্রভাব

ফ্রিজের নেতিবাচক প্রভাবগুলির মধ্যে রয়েছে:

১. বিদ্যুৎ ব্যবহার: ফ্রিজ প্রচুর পরিমাণে বিদ্যুৎ ব্যবহার করে। এটি পরিবেশের উপর চাপ সৃষ্টি করে এবং জ্বালানির খরচ বৃদ্ধি করে।

২. জ্বালানির অপচয়: ফ্রিজের অপরিকল্পিত ব্যবহার বিদ্যুৎ অপচয়ের কারণ হতে পারে। এটি পরিবেশের উপর চাপ আরও বৃদ্ধি করে।

৩. মানসিক স্বাস্থ্যের সমস্যা: ফ্রিজের অত্যধিক ব্যবহার মানসিক স্বাস্থ্যের সমস্যার কারণ হতে পারে। এটি খাদ্যের প্রতি আসক্তি, ওজন বৃদ্ধি, এবং মানসিক চাপ বৃদ্ধির কারণ হতে পারে।

নীতিমালা

ফ্রিজের ইতিবাচক প্রভাব বৃদ্ধি এবং নেতিবাচক প্রভাব হ্রাস করার জন্য নিম্নলিখিত নীতিমালাগুলি অনুসরণ করা উচিত:

  • ব্যক্তিগত ব্যবহার:
    • ফ্রিজ ব্যবহারের সময় বিদ্যুৎ অপচয় রোধ করা।
    • ফ্রিজে শুধুমাত্র প্রয়োজনীয় খাবার রাখা।
    • ফ্রিজের দরজা খোলা রাখার সময় কমানো।
  • শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে:
    • শিক্ষার্থীদের ফ্রিজের টেকসই ব্যবহার সম্পর্কে শিক্ষা দেওয়া।
    • ফ্রিজের ব্যবহারের উপর নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখা।
  • কর্মক্ষেত্রে:
    • কর্মীদের ফ্রিজের টেকসই ব্যবহার সম্পর্কে শিক্ষা দেওয়া।
    • ফ্রিজের ব্যবহারের উপর নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখা।
  • সমাজে:
    • ফ্রিজের টেকসই ব্যবহার সম্পর্কে সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি করা।

পরিবেশগত প্রভাব

ফ্রিজের উৎপাদন, ব্যবহার, এবং নিষ্পত্তি প্রক্রিয়া পরিবেশের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। ফ্রিজের উৎপাদন প্রক্রিয়ায় বিভিন্ন ধরনের জ্বালানি ব্যবহার করা হয়, যা পরিবেশ দূষণের কারণ হয়।

ফ্রিজের ব্যবহারের সময়ও বিদ্যুৎ ব্যবহার হয়, যা পরিবেশের উপর চাপ সৃষ্টি করে। ফ্রিজ ব্যবহারের পর নিষ্পত্তি করার সময়ও বিভিন্ন ধরনের দূষক পদার্থ পরিবেশে ছেড়ে দেওয়া হয়।

এই প্রভাবগুলি হ্রাস করার জন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি নেওয়া যেতে পারে:

  • উৎপাদন:
    • ফ্রিজের উৎপাদন প্রক্রিয়ার দক্ষতা বৃদ্ধি করা।
    • পরিবেশবান্ধব উপকরণ ব্যবহার করা।
  • ব্যবহার:
    • বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী ফ্রিজ ব্যবহার করা।
    • ফ্রিজের দরজা খোলা রাখার সময় কমানো।
  • নিষ্পত্তি:
    • ফ্রিজগুলি সঠিকভাবে নিষ্পত্তি করা।

উপসংহার

ফ্রিজ একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তি যা আমাদের জীবনের সকল ক্ষেত্রে প্রভাব ফেলে। ফ্রিজের ইতিবাচক প্রভাব বৃদ্ধি এবং নেতিবাচক প্রভাব হ্রাস করার জন্য সচেতনতা বৃদ্ধি এবং পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি।

মাল্টিমিডিয়া ডিভাইস ব্যবহারের নীতিমালা

সূচনা

মাল্টিমিডিয়া ডিভাইসগুলি হল এমন ডিভাইস যা বিভিন্ন ধরনের মিডিয়া, যেমন ভিডিও, অডিও, এবং ছবি, সঞ্চয়, সম্পাদনা, এবং প্লে করতে ব্যবহৃত হয়। এগুলি আমাদের জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়, যেমন বিনোদন, শিক্ষা, এবং যোগাযোগ।

ইতিবাচক প্রভাব

মাল্টিমিডিয়া ডিভাইসগুলির ইতিবাচক প্রভাবগুলির মধ্যে রয়েছে:

  • বিনোদন: মাল্টিমিডিয়া ডিভাইসগুলি আমাদের বিনোদন প্রদান করে। এগুলি চলচ্চিত্র, টেলিভিশন শো, সঙ্গীত, এবং অন্যান্য বিনোদন সামগ্রী দেখার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে।
  • শিক্ষা: মাল্টিমিডিয়া ডিভাইসগুলি শিক্ষার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। এগুলি ভিডিও টিউটোরিয়াল, অনলাইন কোর্স, এবং অন্যান্য শিক্ষামূলক সামগ্রী দেখার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে।
  • যোগাযোগ: মাল্টিমিডিয়া ডিভাইসগুলি যোগাযোগের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। এগুলি ভিডিও কল, ইমেল, এবং অন্যান্য যোগাযোগের অ্যাপ্লিকেশনগুলি ব্যবহার করার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে।

নেতিবাচক প্রভাব

মাল্টিমিডিয়া ডিভাইসগুলির নেতিবাচক প্রভাবগুলির মধ্যে রয়েছে:

  • আসক্তি: মাল্টিমিডিয়া ডিভাইসগুলি আসক্তির কারণ হতে পারে। এগুলি অতিরিক্ত ব্যবহারের ফলে মানসিক এবং শারীরিক স্বাস্থ্য সমস্যার কারণ হতে পারে।
  • মানসিক স্বাস্থ্যের সমস্যা: মাল্টিমিডিয়া ডিভাইসগুলি মানসিক স্বাস্থ্যের সমস্যার কারণ হতে পারে। এগুলি উদ্বেগ, বিষণ্নতা, এবং অন্যান্য মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যার ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
  • শারীরিক স্বাস্থ্যের সমস্যা: মাল্টিমিডিয়া ডিভাইসগুলি শারীরিক স্বাস্থ্যের সমস্যার কারণ হতে পারে। এগুলি চোখের সমস্যা, পেশী ব্যথা, এবং অন্যান্য শারীরিক স্বাস্থ্য সমস্যার ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
  • পরিবেশগত প্রভাব: মাল্টিমিডিয়া ডিভাইসগুলির উৎপাদন, ব্যবহার, এবং নিষ্পত্তি পরিবেশের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। এগুলি বিদ্যুৎ ব্যবহার করে, যা জ্বালানির দূষণ এবং জলবায়ু পরিবর্তনকে অবদান রাখে।

নীতিমালা

মাল্টিমিডিয়া ডিভাইসগুলির ইতিবাচক প্রভাব বৃদ্ধি এবং নেতিবাচক প্রভাব হ্রাস করার জন্য নিম্নলিখিত নীতিমালাগুলি অনুসরণ করা উচিত:

ব্যক্তিগত ব্যবহার:

১. মাল্টিমিডিয়া ডিভাইসগুলির ব্যবহার সীমিত রাখা।

২. মাল্টিমিডিয়া ডিভাইসগুলির ব্যবহারের সময় নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখা।

৩. মাল্টিমিডিয়া ডিভাইসগুলির ব্যবহারের সময় চোখের স্বাস্থ্যের যত্ন নেওয়া।

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে:

১. শিক্ষার্থীদের মাল্টিমিডিয়া ডিভাইসগুলির টেকসই ব্যবহার সম্পর্কে শিক্ষা দেওয়া।

২. মাল্টিমিডিয়া ডিভাইসগুলির ব্যবহারের উপর নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখা।

কর্মক্ষেত্রে:

১. কর্মীদের মাল্টিমিডিয়া ডিভাইসগুলির টেকসই ব্যবহার সম্পর্কে শিক্ষা দেওয়া।

২. মাল্টিমিডিয়া ডিভাইসগুলির ব্যবহারের উপর নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখা।

সমাজে:

মাল্টিমিডিয়া ডিভাইসগুলির টেকসই ব্যবহার সম্পর্কে সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি করা।

পরিবেশগত প্রভাব

মাল্টিমিডিয়া ডিভাইসগুলির উৎপাদন, ব্যবহার, এবং নিষ্পত্তি পরিবেশের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। মাল্টিমিডিয়া ডিভাইসগুলির উৎপাদন প্রক্রিয়ায় বিভিন্ন ধরনের জ্বালানি ব্যবহার করা হয়, যা পরিবেশ দূষণের কারণ হয়।

ডিভাইসগুলির ব্যবহারের সময়ও বিদ্যুৎ ব্যবহার হয়, যা পরিবেশের উপর চাপ সৃষ্টি করে। মাল্টিমিডিয়া ডিভাইসগুলি ব্যবহারের পর নিষ্পত্তি করার সময়ও বিভিন্ন ধরনের দূষক পদার্থ পরিবেশে ছেড়ে দেওয়া হয়।

মাল্টিমিডিয়া ডিভাইসগুলির উৎপাদন প্রক্রিয়ার দক্ষতা বৃদ্ধি এবং পরিবেশবান্ধব উপকরণ ব্যবহার করা যেতে পারে। মাল্টিমিডিয়া ডিভাইসগুলির ব্যবহারের সময় বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী উপায়ে ব্যবহার করা যেতে পারে। মাল্টিমিডিয়া ডিভাইসগুলি ব্যবহারের পর সঠিকভাবে নিষ্পত্তি করা যেতে পারে।

উপসংহার

মাল্টিমিডিয়া ডিভাইসগুলি আমাদের জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এগুলির ইতিবাচক প্রভাবগুলি বৃদ্ধি এবং নেতিবাচক প্রভাবগুলি হ্রাস করার জন্য সচেতনতা বৃদ্ধি এবং পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি।

পরিবেশগত প্রভাব হ্রাস করার জন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি নেওয়া যেতে পারে:

উৎপাদন:

১. মাল্টিমিডিয়া ডিভাইসগুলির উৎপাদন প্রক্রিয়ার দক্ষতা বৃদ্ধি করা।

২. পরিবেশবান্ধব উপকরণ ব্যবহার করা।

ব্যবহার:

১. বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী মাল্টিমিডিয়া ডিভাইস ব্যবহার করা।

২. মাল্টিমিডিয়া ডিভাইসগুলির ব্যবহার সীমিত করা।

নিষ্পত্তি:

মাল্টিমিডিয়া ডিভাইসগুলি সঠিকভাবে নিষ্পত্তি করা। এই পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করে আমরা মাল্টিমিডিয়া ডিভাইসগুলির ইতিবাচক প্রভাবগুলি বৃদ্ধি এবং নেতিবাচক প্রভাবগুলি হ্রাস করতে পারি।

প্রিয় বন্ধুরা এই ছিল তোমাদের দৈনন্দিন ব্যবহার্য বিভিন্ন প্রযুক্তির ধরণ ও কাজ অনুসন্ধান এবং ব্যবহারের নীতিমালা তৈরি সংক্রান্ত অ্যাসাইনমেন্ট এর সমাধান। আশা করছি এটি তোমাদের ৬ষ্ঠ শ্রেণির বিজ্ঞান বিষয়ের বার্ষিক নির্ধারিত কাজ সম্পন্ন করতে সহযোগিতা করবে।

তোমাদের অন্যন্য বিষয়ের অ্যাসাইনমেন্ট নিচের তালিকায় দেখে নাও

ক্রমিকতারিখবিষয়অ্যাসাইনমেন্ট শিরোনাম
০১১৯ নভেম্বর ২০২৩ডিজিটাল প্রযুক্তিজরুরি পরিস্থিতি মোকাবেলায় কি সংকট হতে পারে এবং মোকাবেলায় করনীয় এবং সংযুক্ত থাকার পরিকল্পনা
০২২০ নভেম্বর ২০২৩ইসলাম শিক্ষাসদয় ও দায়িত্বশীল আচরণ বিষয়ে স্ক্রিপ্ট তৈরি করে ভূমিকাভিনয়
০৩২১ নভেম্বর ২০২৩বিজ্ঞানদৈনন্দিন ব্যবহার্য বিভিন্ন প্রযুক্তির ধরণ ও কাজ অনুসন্ধান এবং ব্যবহারের নীতিমালা তৈরি
০৪২২ নভেম্বর ২০২৩ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞানপ্রাণী সংরক্ষণে মানুষের করণীয় আলোচনা ও উপস্থাপনা

ষষ্ঠ শ্রেণি বার্ষিক সামষ্টিক মূল্যায়ন
Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Email

Related Posts

Class Six Assignment

প্রাণী সংরক্ষণে মানুষের করণীয় আলোচনা ও উপস্থাপনা

November 21, 2023
Class Six Assignment

সদয় ও দায়িত্বশীল আচরণ বিষয়ে স্ক্রিপ্ট তৈরি করে ভূমিকাভিনয়

November 19, 2023
Class Six Assignment

জরুরি পরিস্থিতি মোকাবেলায় কি সংকট হতে পারে এবং মোকাবেলায় করনীয় এবং সংযুক্ত থাকার পরিকল্পনা

November 17, 2023
View 1 Comment

1 Comment

  1. ah on November 21, 2023 12:59 pm

    ক্লাস ৬ এর গণিত প্রয়োজন

    Reply

Leave A Reply Cancel Reply

খুুঁজুন
আজকের বিজ্ঞাপণ
ক্যাটাগরীসমূহ
  • Class Seven Assignment (3)
  • Class Six Assignment (4)
  • Education (16)
  • Mental Heath (7)
  • National Curriculum Outline (5)
  • Update (8)
Demo
Top Posts

প্রাণী সংরক্ষণে মানুষের করণীয় আলোচনা ও উপস্থাপনা

November 21, 202334,593 Views

জাতীয় শিক্ষাক্রম অনুযায়ী ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির বিষয়ভিত্তিক মূল্যায়ন নির্দেশিকা

May 7, 202319,885 Views

জরুরি পরিস্থিতি মোকাবেলায় কি সংকট হতে পারে এবং মোকাবেলায় করনীয় এবং সংযুক্ত থাকার পরিকল্পনা

November 17, 202310,043 Views
Stay In Touch
  • Facebook
  • YouTube
  • TikTok
  • WhatsApp
  • Twitter
  • Instagram
Latest Reviews

Subscribe to Updates

Get the latest tech news from FooBar about tech, design and biz.

Demo
Most Popular

প্রাণী সংরক্ষণে মানুষের করণীয় আলোচনা ও উপস্থাপনা

November 21, 202334,593 Views

জাতীয় শিক্ষাক্রম অনুযায়ী ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির বিষয়ভিত্তিক মূল্যায়ন নির্দেশিকা

May 7, 202319,885 Views

জরুরি পরিস্থিতি মোকাবেলায় কি সংকট হতে পারে এবং মোকাবেলায় করনীয় এবং সংযুক্ত থাকার পরিকল্পনা

November 17, 202310,043 Views
Our Picks

স্বাস্থ্য সুরক্ষায় নিজের ও অন্যের প্রতি নিজের সক্রিয় ভূমিকার একটি চিত্র

November 21, 2023

প্রাণী সংরক্ষণে মানুষের করণীয় আলোচনা ও উপস্থাপনা

November 21, 2023

দৈনন্দিন ব্যবহার্য বিভিন্ন প্রযুক্তির ধরণ ও কাজ অনুসন্ধান এবং ব্যবহারের নীতিমালা তৈরি

November 20, 2023

Subscribe to Updates

Get the latest creative news from FooBar about art, design and business.

Facebook X (Twitter) Instagram Pinterest
  • Update
  • Class Seven Assignment
  • Class Six Assignment
© 2023 SWOPNO Ishkool. Designed by SoftDows Technology.

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.