Close Menu
  • মূলপাতা
  • শিক্ষা
  • মানসিক স্বাস্থ্য
  • ক্যারিকুলাম
  • Privacy Policy
  • Terms of Service
  • আমাদের সম্পর্কে
  • যোগাযোগ

Subscribe to Updates

Get the latest creative news from FooBar about art, design and business.

What's Hot

স্বাস্থ্য সুরক্ষায় নিজের ও অন্যের প্রতি নিজের সক্রিয় ভূমিকার একটি চিত্র

November 21, 2023

প্রাণী সংরক্ষণে মানুষের করণীয় আলোচনা ও উপস্থাপনা

November 21, 2023

দৈনন্দিন ব্যবহার্য বিভিন্ন প্রযুক্তির ধরণ ও কাজ অনুসন্ধান এবং ব্যবহারের নীতিমালা তৈরি

November 20, 2023
Facebook X (Twitter) Instagram
Facebook X (Twitter) Instagram
SWOPNO IshkoolSWOPNO Ishkool
Subscribe
  • মূলপাতা
  • শিক্ষা
  • মানসিক স্বাস্থ্য
  • ক্যারিকুলাম
  • Privacy Policy
  • Terms of Service
  • আমাদের সম্পর্কে
  • যোগাযোগ
SWOPNO IshkoolSWOPNO Ishkool
Home » ৭ই মার্চের ভাষণ এর বৈশিষ্ট্য, গুরুত্ব ও তাৎপর্য
Education

৭ই মার্চের ভাষণ এর বৈশিষ্ট্য, গুরুত্ব ও তাৎপর্য

আনসার আহাম্মদ ভূঁইয়াBy আনসার আহাম্মদ ভূঁইয়াJanuary 16, 2023Updated:January 16, 2023No Comments7 Mins Read
Share Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Reddit Telegram Email

প্রিয় পাঠকগণ, চলুন আজ আমরা জানবো ৭ই মার্চের ভাষণ এর বৈশিষ্ট্য, গুরুত্ব ও তাৎপর্য; বাংলার জাতীয়তাবাদের ইতিহাসে ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দেওয়া এই ভাষণ স্বর্ণাক্ষরে স্মরনীয় হয়ে আছে এবং থাকবে।

প্রশ্ন হলো আমরা কয়জন জানি ৭ই মার্চের ভাষণ এর বৈশিষ্ট্য, গুরুত্ব ও তাৎপর্য সম্পর্কে? আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামের অন্যতম এই দিবসটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানাতেই আমাদের আজকের আয়োজন।

৭ই মার্চের ভাষণ কি

“৭ই মার্চের ভাষণ” হল বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর সামর্থ্যবীণা করে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের জন্য বাঙ্গালীকে প্রস্তুত করে তুলতে ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেওয়া মুক্তিযুদ্ধের অগ্রিম প্রস্তুতি পত্র।

এই ঐতিহাসিক ভাষণের মাধ্যমেই বাঙ্গালীর মনে স্বাধীনতার তীব্র ইচ্ছা জাগত্র করা হয়েছিল। সেইদিন রেইসকোর্স মাঠে উপস্থিত থাকা বাঙ্গালীর মনে স্বাধীনতা প্রাপ্তির নেশা ধরেছিল যা পরবর্তীতে দীর্ঘ নয়মাস যুদ্ধের পর সমাপ্ত হয়।

  • আরও পড়ুনঃ নতুন শিক্ষাক্রমে শিখন সময়

৭ই মার্চের ভাষণ লিখিত ভার্সন

৭ই মার্চের ভাষণ লিখিত ভার্সন

স্বপ্ন ইশকুল এর পাঠকদের সাথে ৭ মার্চ ১৯৭১ সালে জাতীর পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দেওয়া সেই ভাষণ লিখিত ভার্সন হুবহু কপি তুলে ধরা হলো। আপনারা চাইলে ৭ই মার্চের ভাষণ লিখিত PDF Download করে নিতে পারবেন।


আজ দুঃখ ভারাক্রান্ত মন নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি। আপনারা সবই জানেন এবং বুঝেন। আমরা আমাদের জীবন দিয়ে চেষ্টা করেছি। কিন্তু দুঃখের বিষয়, আজ ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা, রাজশাহী, রংপুরে আমার ভাইয়ের রক্তে রাজপথ রঞ্জিত হয়েছে।

আজ বাংলার মানুষ মুক্তি চায়, বাংলার মানুষ বাঁচতে চায়, বাংলার মানুষ তার অধিকার চায়। কী অন্যায় করেছিলাম, নির্বাচনে বাংলাদেশের মানুষ সম্পূর্ণভাবে আমাকে আওয়ামী লীগকে ভোট দেন।

আমাদের ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি বসবে, আমরা সেখানে শাসনতন্ত্র তৈয়ার করব এবং এই দেশকে আমরা গড়ে তুলব, এ দেশের মানুষ অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক মুক্তি পাবে। কিন্তু দুঃখের বিষয়, আজ দুঃখের সঙ্গে বলতে হয়, তেইশ বৎসরের করুণ ইতিহাস বাংলার অত্যাচারের, বাংলার মানুষের রক্তের ইতিহাস। তেইশ বৎসরের ইতিহাস মুমূর্ষু নর–নারীর আর্তনাদের ইতিহাস;

বাংলার ইতিহাস এ দেশের মানুষের রক্ত দিয়ে রাজপথ রঞ্জিত করার ইতিহাস। ১৯৫২ সালে রক্ত দিয়েছি। ১৯৫৪ সালে নির্বাচনে জয়লাভ করেও আমরা গদিতে বসতে পারি নাই। ১৯৫৮ সালে আইয়ুব খান মার্শাল ল জারি করে দশ বৎসর পর্যন্ত আমাদের গোলাম করে রেখেছে।

১৯৬৬ সালে ছয় দফা আন্দোলনে ৭ই জুনে আমার ছেলেদের গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। ১৯৬৯-এর আন্দোলনে আইয়ুব খানের পতন হওয়ার পর যখন ইয়াহিয়া খান সাহেব সরকার নিলেন, তিনি বললেন, দেশে শাসনতন্ত্র দেবেন, গণতন্ত্র দেবেন। আমরা মেনে নিলাম।

তারপরে অনেক ইতিহাস হয়ে গেল, নির্বাচন হলো। আমি প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান সাহেবের সঙ্গে দেখা করেছি। আমি, শুধু বাংলার নয়, পাকিস্তানের মেজরিটি পার্টির নেতা হিসাবে তাঁকে অনুরোধ করলাম, ১৫ই ফেব্রুয়ারি তারিখে আপনি জাতীয় পরিষদের অধিবেশন দেন। তিনি আমার কথা রাখলেন না, তিনি রাখলেন ভুট্টো সাহেবের কথা। তিনি বললেন, প্রথম সপ্তাহে মার্চ মাসে হবে। আমরা বললাম, ঠিক আছে, আমরা অ্যাসেম্বলিতে বসব। আমি বললাম, অ্যাসেম্বলির মধ্যে আলোচনা করব; এমনকি আমি এ পর্যন্ত বললাম, যদি কেউ ন্যায্য কথা বলে, আমরা সংখ্যায় বেশি হলেও, একজনও যদি সে হয়, তার ন্যায্য কথা আমরা মেনে নেব।

জনাব ভুট্টো সাহেব এখানে এসেছিলেন, আলোচনা করলেন। বলে গেলেন যে আলোচনার দরজা বন্ধ না, আরও আলোচনা হবে। তারপর অন্যান্য নেতৃবৃন্দের সঙ্গে আলাপ করলাম, আপনারা আসুন বসুন, আমরা আলাপ করে শাসনতন্ত্র তৈয়ার করি। তিনি বললেন, পশ্চিম পাকিস্তানের মেম্বাররা যদি এখানে আসেন, তাহলে কসাইখানা হবে অ্যাসেম্বলি। তিনি বললেন, যে যাবে তাকে মেরে ফেলে দেওয়া হবে। যদি কেউ অ্যাসেম্বলিতে আসে তাহলে পেশোয়ার থেকে করাচি পর্যন্ত দোকান জোর করে বন্ধ করা হবে। আমি বললাম, অ্যাসেম্বলি চলবে। তারপর হঠাৎ ১ তারিখে অ্যাসেম্বলি বন্ধ করে দেওয়া হলো।

  • আরও পড়ুনঃ মূল যোগ্যতা, রূপকল্প, অভিলক্ষ্য, মূলনীতি, জ্ঞান, দক্ষতা, মূল্যবোধ, দৃষ্টিভঙ্গি

ইয়াহিয়া খান সাহেব প্রেসিডেন্ট হিসাবে অ্যাসেম্বলি ডেকেছিলেন। আমি বললাম যে, আমি যাব। ভুট্টো সাহেব বললেন, তিনি যাবেন না। ৩৫ জন সদস্য পশ্চিম পাকিস্তান থেকে এখানে আসলেন। তারপরে হঠাৎ বন্ধ করে দেওয়া হলো। দোষ দেওয়া হলো বাংলার মানুষকে, দোষ দেওয়া হলো আমাকে। বন্দুকের মুখে মানুষ প্রতিবাদমুখর হয়ে উঠল।

আমি বললাম, শান্তিপূর্ণভাবে আপনারা হরতাল পালন করেন। আমি বললাম, আপনারা কলকারখানা সবকিছু বন্ধ করে দেন। জনগণ সাড়া দিল। আপন ইচ্ছায় জনগণ রাস্তায় বেরিয়ে পড়ল। তারা শান্তিপূর্ণভাবে সংগ্রাম চালিয়ে যাওয়ার জন্য দৃঢ় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হলো।

মনে রাখবা, রক্ত যখন দিয়েছি, রক্ত আরো দেব। এ দেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়ব ইনশাল্লাহ্।

কী পেলাম আমরা? যে আমার পয়সা দিয়ে অস্ত্র কিনেছি বহিঃশত্রুর আক্রমণ থেকে দেশকে রক্ষা করার জন্য, আজ সেই অস্ত্র ব্যবহার হচ্ছে আমার দেশের গরিব-দুঃখী আর্ত মানুষের বিরুদ্ধে, তার বুকের উপর হচ্ছে গুলি। আমরা পাকিস্তানের সংখ্যাগুরু।

আমরা বাঙালিরা যখনই ক্ষমতায় যাবার চেষ্টা করেছি, তখনই তারা আমাদের উপর ঝাঁপিয়ে পড়েছেন। টেলিফোনে আমার সঙ্গে তাঁর কথা হয়।

তাঁকে আমি বলেছিলাম, জনাব ইয়াহিয়া খান সাহেব, আপনি পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট, দেখে যান কীভাবে আমার গরিবের উপরে, আমার বাংলার মানুষের উপরে গুলি করা হয়েছে, কী করে আমার মায়ের কোল খালি করা হয়েছে। আপনি আসুন, দেখুন, বিচার করুন। তিনি বললেন, আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি, ১০ তারিখে রাউন্ড টেবিল কনফারেন্স ডাকব।

আমি বলেছি, কিসের বৈঠক বসবে, কার সঙ্গে বসব? যারা আমার মানুষের বুকের রক্ত নিয়েছে, তাদের সঙ্গে বসব? হঠাৎ আমার সঙ্গে পরামর্শ না করে পাঁচ ঘণ্টা গোপনে বৈঠক করে যে বক্তৃতা তিনি করেছেন, সমস্ত দোষ তিনি আমার উপরে দিয়েছেন, বাংলার মানুষের উপর দিয়েছেন।

ভাইয়েরা আমার, ২৫ তারিখে অ্যাসেম্বলি কল করেছে। রক্তের দাগ শুকায় নাই। আমি ১০ তারিখে বলে দিয়েছি যে ওই শহীদের রক্তের উপর পা দিয়ে কিছুতেই মুজিবুর রহমান যোগদান করতে পারে না।

অ্যাসেম্বলি কল করেছে। আমার দাবি মানতে হবে: প্রথম, সামরিক আইন মার্শাল ল উইথ ড্র করতে হবে, সমস্ত সামরিক বাহিনীর লোকদের ব্যারাকে ফেরত নিতে হবে, যেভাবে হত্যা করা হয়েছে তার তদন্ত করতে হবে, আর জনগণের প্রতিনিধির কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে । তারপর বিবেচনা করে দেখব, আমরা অ্যাসেম্বলিতে বসতে পারব কি পারব না। এর পূর্বে অ্যাসেম্বলিতে বসতে আমরা পারি না।

আমি, আমি প্রধানমন্ত্রিত্ব চাই না। আমরা এ দেশের মানুষের অধিকার চাই। আমি পরিষ্কার অক্ষরে বলে দিবার চাই যে আজ থেকে এই বাংলাদেশে কোর্ট-কাচারি, আদালত-ফৌজদারি, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ থাকবে।

গরিবের যাতে কষ্ট না হয়, যাতে আমার মানুষ কষ্ট না করে, সে জন্য সমস্ত অন্যান্য জিনিসগুলো আছে, সেগুলির হরতাল কাল থেকে চলবে না। রিকশা, গরুর গাড়ি চলবে, রেল চলবে, লঞ্চ চলবে; শুধু সেক্রেটারিয়েট, সুপ্রিম কোর্ট, হাইকোর্ট, জজকোর্ট, সেমি গভর্নমেণ্ট দপ্তরগুলো, ওয়াপদা কোনো কিছু চলবে না।

২৮ তারিখে কর্মচারীরা বেতন নিয়ে আসবেন। এর পরে যদি বেতন দেওয়া না হয়, আর যদি একটা গুলি চলে, আর যদি আমার লোকদের হত্যা করা হয়, তোমাদের কাছে আমার অনুরোধ রইল, প্রত্যেক ঘরে ঘরে দুর্গ গড়ে তোল।

তোমাদের যা কিছু আছে তাই নিয়ে শত্রুর মোকাবেলা করতে হবে, এবং জীবনের তরে রাস্তাঘাট যা যা আছে সবকিছু, আমি যদি হুকুম দিবার নাও পারি, তোমরা বন্ধ করে দেবে। আমরা ভাতে মারব, আমরা পানিতে মারব। তোমরা আমার ভাই, তোমরা ব্যারাকে থাকো, কেউ তোমাদের কিছু বলবে না।

কিন্তু আর আমার বুকের উপর গুলি চালাবার চেষ্টা করো না। সাত কোটি মানুষকে দাবায়ে রাখতে পারবা না। আমরা যখন মরতে শিখেছি, তখন কেউ আমাদের দমাতে পারবে না।

  • আরও পড়ুনঃ ২০২৩ সালের এসএসসি পরীক্ষার সিলেবাস সকল বিষয় পিডিএফ

আর যে সমস্ত লোক শহীদ হয়েছে, আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছে, আমরা আওয়ামী লীগের থেকে যদ্দুর পারি তাদের সাহায্য করতে চেষ্টা করব। যারা পারেন আমার রিলিফ কমিটিতে সামান্য টাকাপয়সা পৌঁছিয়ে দেবেন।

আর এই সাত দিন হরতালে যে সমস্ত শ্রমিক ভাইরা যোগদান করেছেন, প্রত্যেকটা শিল্পের মালিক তাঁদের বেতন পৌঁছায়ে দেবেন। সরকারি কর্মচারীদের বলি, আমি যা বলি তা মানতে হবে। যে পর্যন্ত আমার এই দেশের মুক্তি না হবে খাজনা-ট্যাক্স বন্ধ করে দেওয়া হলো, কেউ দেবে না। মনে রাখবেন, শত্রুবাহিনী ঢুকেছে, নিজেদের মধ্যে আত্মকলহ সৃষ্টি করবে, লুটপাট করবে।

এই বাংলায় হিন্দু মুসলমান বাঙালি অবাঙালি যারা আছে, তারা আমাদের ভাই। তাদের রক্ষার দায়িত্ব আপনাদের উপরে। আমাদের যেন বদনাম না হয়। মনে রাখবেন রেডিও টেলিভিশনের কর্মচারীরা, যদি রেডিওতে আমাদের কথা না শোনেন, তাহলে কোনো বাঙালি রেডিও স্টেশনে যাবেন না। যদি টেলিভিশন আমাদের নিউজ না দেয়, কোনো বাঙালি টেলিভিশনে যাবেন না।

দুই ঘণ্টা ব্যাংক খোলা থাকবে, যাতে মানুষ তাদের মায়নাপত্র নিবার পারে। কিন্তু পূর্ব বাংলা থেকে পশ্চিম পাকিস্তানে এক পয়সাও চালান হতে পারবে না। টেলিফোন টেলিগ্রাম আমাদের এই পূর্ব বাংলায় চলবে এবং বিদেশের সঙ্গে নিউজ পাঠাতে চালাবেন।

কিন্তু যদি এ দেশের মানুষকে খতম করার চেষ্টা করা হয়, বাঙালিরা বুঝে–শুনে কাজ করবেন। প্রত্যেক গ্রামে, প্রত্যেক মহল্লায় আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে সংগ্রাম পরিষদ গড়ে তোল এবং তোমাদের যা কিছু আছে তাই নিয়ে প্রস্তুত থাকো।

মনে রাখবা, রক্ত যখন দিয়েছি, রক্ত আরো দেব। এ দেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়ব ইনশাল্লাহ্। এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।

সূত্রঃ দৈনিক প্রথম আলো ও বাংলাপিডিয়া, খণ্ড ১৩, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি

৭ই মার্চের ভাষণ ভিডিও

মুক্তপাঠ কুইজ উত্তর মুক্তপাঠে কোর্স করার নিয়ম
Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Email

Related Posts

Education

ডেঙ্গু প্রতিরোধে পরিচ্ছন্নতা সপ্তাহ ২০২৩ পালনের নির্দেশনা

October 28, 2023
Education

প্রাথমিক শিক্ষকদের সমন্বিত অনলাইন বদলি নির্দেশিকা ২০২৩

October 11, 2023
Education

২০২৪ শিক্ষাবর্ষে ১ম থেকে ৯ম শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ভর্তি বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

October 9, 2023
Add A Comment

Leave A Reply Cancel Reply

খুুঁজুন
আজকের বিজ্ঞাপণ
ক্যাটাগরীসমূহ
  • Class Seven Assignment (3)
  • Class Six Assignment (4)
  • Education (16)
  • Mental Heath (7)
  • National Curriculum Outline (5)
  • Update (8)
Demo
Top Posts

প্রাণী সংরক্ষণে মানুষের করণীয় আলোচনা ও উপস্থাপনা

November 21, 202334,593 Views

জাতীয় শিক্ষাক্রম অনুযায়ী ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির বিষয়ভিত্তিক মূল্যায়ন নির্দেশিকা

May 7, 202319,885 Views

জরুরি পরিস্থিতি মোকাবেলায় কি সংকট হতে পারে এবং মোকাবেলায় করনীয় এবং সংযুক্ত থাকার পরিকল্পনা

November 17, 202310,043 Views
Stay In Touch
  • Facebook
  • YouTube
  • TikTok
  • WhatsApp
  • Twitter
  • Instagram
Latest Reviews

Subscribe to Updates

Get the latest tech news from FooBar about tech, design and biz.

Demo
Most Popular

প্রাণী সংরক্ষণে মানুষের করণীয় আলোচনা ও উপস্থাপনা

November 21, 202334,593 Views

জাতীয় শিক্ষাক্রম অনুযায়ী ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির বিষয়ভিত্তিক মূল্যায়ন নির্দেশিকা

May 7, 202319,885 Views

জরুরি পরিস্থিতি মোকাবেলায় কি সংকট হতে পারে এবং মোকাবেলায় করনীয় এবং সংযুক্ত থাকার পরিকল্পনা

November 17, 202310,043 Views
Our Picks

স্বাস্থ্য সুরক্ষায় নিজের ও অন্যের প্রতি নিজের সক্রিয় ভূমিকার একটি চিত্র

November 21, 2023

প্রাণী সংরক্ষণে মানুষের করণীয় আলোচনা ও উপস্থাপনা

November 21, 2023

দৈনন্দিন ব্যবহার্য বিভিন্ন প্রযুক্তির ধরণ ও কাজ অনুসন্ধান এবং ব্যবহারের নীতিমালা তৈরি

November 20, 2023

Subscribe to Updates

Get the latest creative news from FooBar about art, design and business.

Facebook X (Twitter) Instagram Pinterest
  • Update
  • Class Seven Assignment
  • Class Six Assignment
© 2023 SWOPNO Ishkool. Designed by SoftDows Technology.

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.